সোমবার, ১৪ জুন, ২০১০

বাণী চিরন্তণী

চির যুবক থাকার ঊপায়গুলো হচ্ছে সৎভাবে বেঁচে থাকা,ধীরে-সুস্থে খাবার খাওয়া এবং মিথ্যা কথা বলে বয়স কমানো-

লুসিলি বেল।

যখনই কেউ বয়স জিজ্ঞেস করে, আমি বলি আমার বয়স ৪৯ প­াস ভ্যাট।-
লিওনেল বে­য়ার।


রবিবার, ১৩ জুন, ২০১০

শীত বস্ত্র

ধাঁধাঁ

বিষাক্ত কেমিক্যাল আর ফল

আমার দেশ-এর ফান ম্যাগাজিনে প্রকাশিত কার্টুন

এক বাক্‌স মজার ছবি

বাংলাদেশে ছোটদের জন্য খুব কম সিনেমাই তৈরি হয়েছে। তাই সিনেমা দেখার একমাত্র উৎস বাইরের দেশগুলোতে তৈরি সিনেমা, বিশেষ করে আমেরিকা এবং ইংল্যান্ড বা অন্য কোন দেশের। কোনটা থেকে কার সিনেমা বেশি মজার এবং রেটিং-এ এগিয়ে, সেটা নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া-ঝাটি হয়ে থাকে, তাই একেবারে ঠিকঠাক মতো সিনেমাগুলোর রোল নাম্বার দেয়াটা অনেক কষ্টসাধ্য। বিডিকিডজে তাই এবার বেশ কয়েকটি সূত্র থেকে তথ্য নিয়ে তোমাদের উপযোগী সিনেমার একটা তালিকা দেওয়া হলো।


ফ্যান্টাস্টিক ফ্যান

গরমটা ভালোই পড়েছে, বাইরে গিয়ে এই কাঠফাটা রোদের মাঝে ক্রিকেট খেলতে গেলে গরমে জিভ একহাত বেরিয়ে পড়ে। তাই হয়তো তোমরা ঘরে বসেই কম্পিউটারে গেমস খেলছো নয়তো টিভিতে কার্টুন দেখছো। হঠাৎ করেই চলে গেল ইলেকট্রিসিটি। মেজাজটা যখন গরম হওয়া শুরু করে, তখনই টের পাও, তোমার আরো বেশি গরম লাগছে। ভাবতে পারো হয়তো মাথাটা রাগে বেশি গরম হয়ে গেছে, তাই এত গরম লাগছে। মোটেই তা নয়, তোমার মাথার উপর এতক্ষণ যে সিলিং ফ্যানটা ফুলস্পিডে ঘুরছিল, সেটা ইলেকট্রিসিটি ছাড়া বন্ধ হয়ে গেছে। আচ্ছা, এই যে ফ্যান বা যান্ত্রিক পাখাটা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গরম লাগছে, তাহলে এর থেকে কি ঠাণ্ডা বাতাস বের হয়, নাকি অন্য কোন কারন আছে?


আমাদের সবার ঘরেই ফ্যান আছে, তাই আমরা সবাই এটাকে চিনি। এই চেনা জিনিস নিয়ে আবার মূল রচনা লেখার কি আছে? আছে, এই চেনা জিনিসটির অচেনা কথা বলার জন্যই এবারের মূল রচনা লেখা হয়েছে গরমের সময় উপকারী এই যন্ত্রটি।

প্রথমেই ফ্যানের একটা হালকা বর্ণনা দেই। এর মাঝের যে গোল অংশটা থাকে, তাকে বলে মোটর। এটাই হচ্ছে ফ্যানের সবথেকে কার্যকরী অংশ। এটাই ইলেকট্রিসিটির সাহায্যে অনবরত ঘুরতে পারে। তবে শুধু এটা ঘুরলেই বাতাস হবে না, তার জন্য দরকার ব্লেড। ব্লেড নাম শুনে ভয় পেয় না, এটা অতটা ধারালো না। প্রকারভেদে ফ্যানে এক থেকে ছয়টা ব্লেড থাকে। আমরা সাধারনত তিন থেকে চার ব্লেডের ফ্যান বেশি দেখে থাকি। আর একটা অংশ হচ্ছে রড। এটি ছাদ থেকে ফ্যানটাকে ঝুলতে সাহায্য করে।


গ্রীষ্মের মজা

ক্যালেন্ডারের পাতানুযায়ী গ্রীষ্মকাল আসতে এখনো কয়েকদিন বাকি। এখন চৈত্র মাস, কিন্তু তারপরও কি গরমটাই না পড়েছে! গরমে সবারই কষ্ট হয়, তার উপর যদি না থাকে ইলেকট্রিসিটি- তা হলে তো কথাই নেই। ঘেমে-নেয়ে একেবারে ডালখিচুরি।

Kids-Around-the-World.jpgথাক, গরমের কষ্ট আর বর্ণনা করলাম না। তার থেকে চলো মজার ব্যাপারগুলো একটু মনে করিয়ে দেই। প্রথমেই আসে মজার মজার ফলের কথা। এই গরমের সময়ই পাওয়া যায় ফলের রাজা আম। তাও আবার সেকি বাহারি নামের, রসালো স্বাদের আম। উফ্‌, জিভে একেবারে পানিই এসে গেল। আরো আছে জাতীয় ফল কাঁঠাল, মুড়ি দিয়ে খেতে যার কোন তুলনা নেই। এরপর গোল গোল রসের লিচু।। আরো পাওয়া যায় জামরুল, তরমুজ, বেল ইত্যাদি ইত্যাদি
স্কুলগুলোতে এসময় দেয়া হয় লম্বা গরমের ছুটি। হোমওয়ার্ক নেই, স্যারের বকুনি নেই, দিব্যি খাটে উল্টো হয়ে শুয়ে কমিকস পড়া যায় নয়তো টিভিতে কার্টুন দেখতে দেখতে সময় কেটে যায়। গরমের ছুটি শেষ হলে মনে হয়, ইসস্, বন্ধটা যদি আর কটা দিন বেশি হতো!

টুসির কান্ড

রন্টির সাইকেল চালানো